আপনার জীবন যেমন আপনার কাছে গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি সুস্থ থাকাটাও আপনার জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
বর্তমানে ভেজাল খাবারে বাজার ছেয়ে গেছে, বিশেষজ্ঞদের মতে, বাজারের বেশীরভাগ খাদ্যই ভেজাল ।তাই বিশেষজ্ঞরা ঘরে তৈরি খাবার পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
বাজারের ভেজাল খাবারের মধ্যে দই অন্যতম। অসাধু ব্যবসায়ীরা কেমিক্যাল, সেকারিন, রং ইত্যাদি দিয়ে বানায় দই, যা কিডনি, লিভারের জন্য মারাত্মক ঝুঁকি। বাচ্চাদের জন্য তো আরো ঝুঁকি।
দই মেকার কেন প্রয়োজন :-
ঘরে দই বানানোর ঐতিহ্যবাহী নিয়ম নিঃসন্দেহে সঠিক। কিন্তু এটা অনেক কষ্টকর ও সময়ের ব্যাপার। তাই যদি সহজে এবং ঝামেলা ছাড়াই অল্প সময়ে দই বানানো যায় তাহলে তো কোনো কথায়ই নেই। একমাত্র অটো ইলেক্ট্রিক দই মেকার দিয়েই এটা সম্ভব।
আমাদের থেকে কেন নিবেন :-
১) আমাদের দই মেকার টা অত্যাধুনিক ডিজাইন ও রুচিশীল কালার দ্বারা সজ্জিত।
২) আমাদের দই মেকার টা মাত্র ১৫ ওয়াটের, যা একটি এনার্জি বাল্বের অর্ধেক বিদ্যুৎ খরচ হবে। কারণ একটা এনার্জি বাল্ব নরমালি ৩২ ওয়াটের। বাল্বেই যদি সামান্য বিদ্যুৎ খরচ হয়, তাহলেতো দই মেকারে বিদ্যুৎ খরচ অতি সামান্য।
৩) একমাত্র আমরাই দিচ্ছি ১.৫ লিটার দই মেকারে ৭ দিনের রিপ্লেসমেন্ট গ্যারান্টি এবং ৬ মাসের ওয়ারেন্টি।
৪) ঢাকায় ১/২ দিনে এবং ঢাকার বাহিরে ২/৩ দিনেই ডেলিভারি।
৫) আমাদের দই মেকারে মাত্র ৩/৪ ঘন্টায়ই পারপেক্ট দই হবে।
৬) বিভিন্ন স্বাদের দইয়ের সহজ রেসিপি একমাত্র আমরাই দিচ্ছি।
বিভিন্ন স্বাদের বানানোর সহজ রেসিপি :-
মিষ্টি দই :-
১) গরুর দুধ বা গুড়ো দুধ গরম করে ভালোমতো ঘন করে নিন।
২) পরিমাণ মতো চিনি দিন।
৩) কুসুম গরম হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন এবং পুরাতন মিষ্টি দই ৩/৪ চামচ মিশিয়ে নিন।
৪) আপনি চাইলে চিনির ক্যারামেল দিতে পারেন।
৫) দই মেকারে পুরো দুধ ঢেলে ২টা ঢাকনা লাগিয়ে দিন।
৬) বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ৪/৫ ঘন্টা অপেক্ষা করুন।
৭) বসে যাওয়া দই কিছু সময় নরমাল ফ্রিজে রেখে মজাদার দই পরিবেশন করুন।
টক দই :-
১) গরুর দুধ বা গুড়ো দুধ গরম করে ভালোমতো ঘন করে নিন।
২) কুসুম গরম হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন এবং পুরাতন টক দই ৩/৪ চামচ মিশিয়ে নিন।
৩) দই মেকারে পুরো দুধ ঢেলে ২টা ঢাকনা লাগিয়ে দিন।
৫) বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ৪/৫ ঘন্টা অপেক্ষা করুন।
৬) বসে যাওয়া দই কিছু সময় নরমাল ফ্রিজে রেখে মজাদার দই পরিবেশন করুন।
আম দই :-
১) গরুর দুধ বা গুড়ো দুধ গরম করে ভালোমতো ঘন করে নিন।
২) পরিমাণ মতো চিনি দিন
৩) কুসুম গরম হওয়া পর্যন্ত নাড়তে থাকুন এবং পুরাতন মিষ্টি দই ৩/৪ চামচ মিশিয়ে নিন।
৪) কুসুম গরম হলে আমের রস আপনার মন মতো দিন। তবে খুব বেশি দেয়া যাবে না।
৪) দই মেকারে পুরো দুধ ঢেলে ২টা ঢাকনা লাগিয়ে দিন।
৫) বিদ্যুৎ সংযোগ দিয়ে ৪/৫ ঘন্টা অপেক্ষা করুন।
৬) বসে যাওয়া দই কিছু সময় নরমাল ফ্রিজে রেখে মজাদার দই পরিবেশন করুন।
Reviews
There are no reviews yet.